কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে প্রত্যাহার

কানাডার অটোয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমানকে প্রত্যাহার করেছে সরকার।

কাতারে বিভিন্ন কোম্পানিতে নতুন চাকরির খবর

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) জারি করা সরকারি নির্দেশে তাকে অবিলম্বে অটোয়ার দায়িত্বভার বুঝিয়ে দিয়ে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে।

অটোয়ায় হাইকমিশনার হিসেবে ড. খলিলুর রহমানই থাকবেন নাকি নতুন কাউকে নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ সরকার— তা নিয়ে কিছুদিন ধরেই কানাডায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে গুঞ্জন চলছিল।

কাতারের সব আপডেট পেতে যুক্ত হোন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে

এ বিষয়ে কানাডায় বসবাসরত নতুন দেশ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক শওগাত আলী সাগর গণমাধ্যমকে বলেন, অতীতে কোনো কূটনীতিককে প্রত্যাহার বা বদলি করা নিয়ে সাধারণ নাগরিকদেরকে এতটা উচ্ছ্বসিত হতে দেখা যায়নি, যেটা ড. খলিলের ক্ষেত্রে হয়েছে। তার বিরুদ্ধে নানা ধরনের হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে।

কানাডায় বসবাসরত কলামিস্ট, উন্নয়ন গবেষক ও সমাজতাত্ত্বিক বিশ্লেষক মাহমুদ হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, সরকারি চাকুরিতে বদলি, কর্মস্থল পরিবর্তন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে চুক্তির মেয়াদে কাউকে প্রত্যাহার করা হলে সেটি কোনোভাবেই স্বাভাবিক নয়। একজন কূটনীতিক হিসেবে দেশ ও সরকারের স্বার্থ রক্ষা অন্যতম মৌলিক দায়িত্ব। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যি, গত কয়েক বছরে কন্স্যুলার সার্ভিসসহ কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্তে কানাডা প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি ক্ষুব্ধ ছিল। হাইকমিশনারকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশি কমিউনিটির সাথে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ক্রমবর্ধমান দূরত্ব অবসানের পথ উম্মুক্ত হতে পারে।

আরো পড়ুন-

DhakaMail

Loading...
,