প্রবাসযাত্রায় ভোগান্তি ও খরচ কমাচ্ছে আমি প্রবাসীর ডিজিটালাইজেশন

বিদেশ বা প্রবাসযাত্রায় বিভিন্ন সমস্যা ও ভোগান্তি দীর্ঘদিনের। সময়ক্ষেপণ, দালালদের দৌরাত্ম্য, নজরদারির অভাব এসব অভিযোগ বাড়ছে। সরকারি পর্যায়ে এসব সমস্যা দূর করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হলেও ভোগান্তি বা প্রতারণা কোনোটিই কমেনি।

তবে ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে এ সমস্যা অনেকটাই কমিয়ে এনেছে আমি প্রবাসী অ্যাপ। এর মাধ্যমে প্রবাসযাত্রায় ভোগান্তি ও ব্যয় এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে।

কাতারে বিভিন্ন কোম্পানিতে নতুন চাকরির খবর

বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে বেশকিছু ধাপ সম্পন্ন করতে হয়। পাসপোর্ট, ভিসা তৈরি করা থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ, জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) থেকে রেজিস্ট্রেশন নেয়া, প্রশিক্ষণ গ্রহণ, ছাড়পত্র বা স্মার্টকার্ড পাওয়াসহ বিভিন্ন বিষয় রয়েছে।

এসব কাজের ভোগান্তি কমাতে বেসরকারিভাবে উদ্যোগ নেয় আমি প্রবাসী প্লাটফর্ম। অ্যাপটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রতিষ্ঠাতা তারিক একরামুল হক। প্রধান নির্বাহী ও সহপ্রতিষ্ঠাতা হিসেবে রয়েছেন বাংলা ট্র্যাকের গ্রুপ ডিরেক্টর নামির আহমেদ।

প্রবাসযাত্রায় দেশে স্বচ্ছ, নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত অনলাইন প্লাটফর্ম তৈরিতে তাদের উদ্যোগের অংশ হিসেবে ২০২১ সালে যাত্রা হয় আমি প্রবাসী অ্যাপের।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রতিষ্ঠাতা তারিক একরামুল হক বলেন, ‘আমি প্রবাসী অ্যাপের বর্তমান ব্যবহারকারী ৫২ লাখের বেশি। সম্ভাব্য বিদেশগামী প্রার্থী নির্বাচনের জন্য বিএমইটি ডাটাব্যাংকে ২৮ লাখের বেশি আবেদন জমা পড়েছে।

কাতারের সব খবর সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপে পেতে এখানে ক্লিক করুন

অনলাইনে ২০ লাখের বেশি প্রি-ডিপার্চার ওরিয়েন্টেশন (পিডিও) বুকিং ও সার্টিফিকেশন সম্পন্ন হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘অ্যাপের মাধ্যমে বিএমইটি ডাটাব্যাংক রেজিস্ট্রেশন বেড়েছে ৫০০ শতাংশের বেশি। বিদেশ গমনের আগে অনলাইনে জেনারেল ট্রেনিং কোর্সে ভর্তি এবং সার্টিফিকেশন আড়াই লাখ ছাড়িয়ে গেছে।’

সহপ্রতিষ্ঠাতা নামির আহমেদ বলেন, ‘প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় বেশকিছু প্রকল্প নিয়ে কাজ করেছে। কিন্তু কোনোটি সেভাবে কাজে আসেনি বা সফল হয়নি।’

নামির বলেন, ‘বর্তমানে বিদেশ যাওয়ার খরচ ন্যূনতম ৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে যে দেশে যাওয়া হবে সেখান থেকে ভিসা কিনতে ব্যয় করতে হয়। কিন্তু মোট টাকার অর্ধেক বা তার বেশি আমাদের দেশেই খরচ হয়।

আমি প্রবাসী প্লাটফর্ম চালুর ক্ষেত্রে আমাদের মূল লক্ষ্য এটা ছিল না। সাধারণত যে কেউ বিদেশে যাওয়ার পর আত্মীয় স্বজনসহ সবার সঙ্গে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেন। তাই আমাদের প্রথম উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশ ছাড়ার পর যেন মন্ত্রণালয়, নিয়োগ প্রতিষ্ঠানসহ সবার সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত থাকে।’

আমি প্রবাসীর সহপ্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘বিদেশ যাওয়ার জন্য সরকারি অফিসে যত ধরনের কাজ থাকে সব ক্ষেত্রে দালালদের দৌরাত্ম্য থাকে। এ কাজগুলোকে কীভাবে ডিজিটালাইজড করা যায় দ্বিতীয় ধাপে আমরা সেটি নিয়ে কাজ শুরু করি এবং আমরা সফলভাবে করতে পেরেছি।’

কাতার এয়ারওয়েজে চাকরির খবর দেখতে এখানে ক্লিক করুন

বিএমইটি রেজিস্ট্রেশন থেকে শুরু করে, বিদেশ গমনের আগে প্রি-ডিপার্চার ওরিয়েন্টেশন বুকিং, বিএমইটি থেকে ছাড়পত্র নেয়া, নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা অর্জনে প্রশিক্ষণ গ্রহণ থেকে শুরু করে চাকরির সন্ধান, আবেদন সব ধরনের কাজ অ্যাপটির মাধ্যমে সহজেই সম্পন্ন করা যাচ্ছে।

দেশে বিভিন্ন এজেন্সি বা সংস্থা বিদেশ গমনে সহায়তার কথা বললেও তাদের দৌরাত্ম্যে দিন শেষে শারীরিক, মানসিক পরিশ্রমের পাশাপাশি আর্থিক লোকসানের ঘটনাই বেশি ঘটেছে। তবে ‘আমি প্রবাসী’ অ্যাপ সম্পর্কে জানার পর বিদেশ গমনেচ্ছুদের ভোগান্তি অনেকটাই কমে এসেছে। এছাড়া হাজার হাজার টাকা খোয়া যাচ্ছে না বলে ব্যবহারকারীরা জানিয়েছেন।

যেকোনো কাজে বিদেশ যাওয়ার আগে সেটি সম্পর্কে জেনে নেয়া ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ জরুরি। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টাকা দিয়ে সার্টিফিকেট নিয়ে বিদেশ যাওয়ার ঘটনাই বেশি ঘটে থাকে বলে জানান নামির।

তিনি বলেন, ‘আমি প্রবাসী অ্যাপের মাধ্যমে প্রবাসগামী যে কেউ কাঙ্ক্ষিত কোর্সে সহজেই আবেদন করতে পারছেন। এরপর কাজ শিখছেন এবং পরীক্ষা দিয়ে সার্টিফিকেট গ্রহণ করছেন।

এর মাধ্যমে এখন একজন নাগরিক সম্পূর্ণ দক্ষতা অর্জন করেই প্লাটফর্মের মাধ্যমে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা করছে।’

এয়ারপোর্ট থেকে বের হওয়ার জন্য বিএমইটি স্মার্টকার্ডের প্রয়োজন হয়। সাধারণ ভাষায় এটি সরকারি ছাড়পত্র। এ ছাড়পত্র পেতেও ভোগান্তির শেষ নেই। সেই সঙ্গে টাকাও খরচ হয়।

নামির আহমেদ বলেন, ‘ছাড়পত্র বা বিএমইটি স্মার্টকার্ড পাওয়ার যে ভোগান্তি সেটিও আমি প্রবাসী অ্যাপের মাধ্যমে আমরা দূর করার চেষ্টা করেছি। মন্ত্রণালয়, বিএমইটিও কিন্তু ঝামেলামুক্ত কার্যক্রম পরিচালনা করতে চায়।

কিন্তু সার্বিকভাবে তা সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু অ্যাপের মাধ্যমে এখন যার নামে ভিসা তিনিই বাকি কাজ করতে পারবেন।’

নিজের প্রতিশ্রুতি পুনরায় ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক দূর এগিয়েছি, কিন্তু এখনো অনেক কিছু করা বাকি। আমাদের লক্ষ্য হলো প্রত্যেক অভিবাসীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা এবং এমন একটি অভিবাসন প্রক্রিয়া তৈরি করা যা সবার জন্য সহজ, স্বচ্ছ ও সাশ্রয়ী।’

কিউআর কোড স্ক্যানার এবং বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্টের সাহায্যে আমি প্রবাসী একটি গণতান্ত্রিক এবং স্বচ্ছ মাইগ্রেশন প্রক্রিয়া নিশ্চিতে কাজ করছে। স্বচ্ছতার কারণে এটি বৈধ চাকরির স্থান নির্ধারণ এবং ভিসার তথ্য নিশ্চিত করে মানব পাচার বন্ধেও ভূমিকা রাখছে বলে জানান নামির।

অ্যাপটির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি। সব নথি ও দলিল যাচাই শেষেই নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে বলে প্লাটফর্ম সূত্রে জানা গেছে। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, এখন পর্যন্ত ৩০ হাজারের বেশি নারী অ্যাপের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে যুক্ত হয়েছে।

যাত্রার পর থেকে আমি প্রবাসী অ্যাপ পরিষেবার উন্নয়নে কাজ করছে। এখন পর্যন্ত হেল্প সেন্টারের মাধ্যমে দুই লাখের বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশী সেবা নিয়েছে। প্লাটফর্মটি সরকারি নির্ধারিত ফি গ্রহণ করেই কার্যক্রম পরিচালনা করে।

এখন পর্যন্ত আমি প্রবাসী সরকারি কোষাগারে ১০০ কোটির বেশি টাকা দিয়েছে। অ্যাপের মাধ্যমে সার্বিক কার্যক্রম শেষ করে তিন লাখের বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশী প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন।

চার লাখের বেশি ইমিগ্রেশন স্মার্টকার্ড ইস্যু হয়েছে। দেড় হাজারের বেশি রিক্রুটিং এজেন্সি অ্যাপটির রিক্রুটমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করছে এবং প্লাটফর্মে সাড়ে চার হাজার চাকরির তথ্য রয়েছে।

আগে অভিবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্নে মাস পেরিয়ে যেত। এখন তা অনেকটাই কমে এসেছে। এছাড়া প্লাটফর্ম বা অ্যাপ থেকে বিদেশ গমনে আগ্রহীরা বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। এর মধ্যে হাউজ কিপিং, কম্পিউটার অপারেশন, বৈদ্যুতিক ইনস্টলেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ, অটো মেকানিকস ও ড্রাইভিং শীর্ষে রয়েছে।

অভিবাসী বা বিদেশ গমনে অ্যাপটি ব্যবহারের শীর্ষে রয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ। শীর্ষ জেলা হচ্ছে কুমিল্লা। দেশ হিসেবে মালয়েশিয়া, সৌদি আরব ও ওমান চাকরিপ্রার্থীদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে।

আমি প্রবাসী বিভিন্ন সরকারি পরিষেবার জন্য একটি সুবিধাজনক ও বিবিধ পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহারের সুবিধা দেয়। অ্যাপ থেকে ব্যবহারকারীরা বিএমইটি রেজিস্ট্রেশন এবং ক্লিয়ারেন্স, প্রি-ডিপার্চার ওরিয়েন্টেশন, ওয়েলফেয়ার বোর্ড মেম্বারশিপ, ইন্স্যুরেন্স এবং স্মার্টকার্ড ফির জন্য পেমেন্ট করতে পারবে।

সার্বিকভাবে বিদেশযাত্রার অধিকাংশ কার্যক্রমই এখন ডিজিটাল। ফলে ঘরে-বাইরে সব জায়গায় বসে সুবিধামতো যেকোনো বিষয়ে আবেদন করা যাচ্ছে। এছাড়া আমি প্রবাসী অ্যাপের মাধ্যমে মূলত দেশের আইনপ্রণেতাদের সচেষ্ট হওয়ার আহ্বানও জানানো হচ্ছে বলে জানান নামির।

সর্বসাধারণকে অ্যাপের ব্যবহার সম্পর্কে জানানোও একটি জটিল প্রক্রিয়া। বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষরাই বিদেশে যাওয়ার বিষয়ে বেশি আগ্রহী। তাদের অ্যাপের সঙ্গে পরিচিত করাতেও উদ্যোগ নিয়েছে আমি প্রবাসী প্লাটফর্ম।

ওয়েবে সেভাবে কাজ না করা হলেও ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের (ইউডিসি) সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে। চুক্তির মাধ্যমে ইউডিসি আমি প্রবাসী পোর্টাল ব্যবহার করতে পারছে। যে কেউ এলে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রেজিস্ট্রেশনে সহায়তা করবে। বর্তমানে ৪৩টির মতো জায়গায় ডেমো সেন্টার রয়েছে।

অ্যাপের পাশাপাশি দেশের চার হাজার জায়গায় এ পরিষেবা ছড়িয়ে দেয়া হবে এবং বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়াও দ্রুত চলে যাবে বলে জানান নামির।

নামির আহমেদ বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়ের অফিসগুলোতে এ পরিষেবা পাওয়া যাবে। তবে যত্রতত্র থাকা কম্পিউটারের দোকানে এ পরিষেবা পাওয়া যাবে না। কারণ তখন সেবা গ্রহণের জন্য নতুন ভোগান্তি তৈরি হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমি প্রবাসীর কার্যক্রম শুরুর জন্য আমরা কোনো আর্থিক সহায়তা পাইনি। তবে তথ্য মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে, তাদের আমাদের সার্বিক কাজের বিষয়ে জানানো হয়েছে।

এর মাধ্যমে তারা একটি আইডিয়া বা মডেল খুঁজে পেয়েছেন। তারা দেখতে পেয়েছেন যে ব্যক্তিমালিকানাধীন বা প্রাইভেট কোম্পানির মাধ্যমে প্রকল্প পরিচালিত হলে সুফল পাওয়া সম্ভব। এদিক থেকে আমরাও প্রতিনিয়ত এর উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি।’

বিদেশী প্রতিষ্ঠানকে আমি প্রবাসীর প্লাটফর্মে যুক্ত করাই এখন মূল লক্ষ্য বলে জানান নামির। এরই মধ্যে এ বিষয়ে চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ হাইকমিশন আমি প্রবাসী পোর্টাল ব্যবহারের মাধ্যমে বিদেশী প্রতিষ্ঠান বা নিয়োগদাতাদের চাহিদার বিষয়ে জানতে পারবে এবং সেভাবেই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে।

উচ্চশিক্ষিতরা বর্তমানে প্লাটফর্মের মাধ্যমে আবেদন করতে পারলেও ভবিষ্যতে সবাই যেন অ্যাপ ব্যবহারের সুবিধা পায় সে লক্ষ্যে আমি প্রবাসী কাজ করছে বলেও জানান তিনি।

প্রতি বছর উচ্চশিক্ষা গ্রহণে বাংলাদেশ থেকে বড় সংখ্যক শিক্ষার্থী দেশ ত্যাগ করেন। তাদের জন্য ভবিষ্যতে আমি প্রবাসীতে কোনো উদ্যোগ থাকবে কিনা এর উত্তরে নামির আহমেদ বলেন, ‘বর্তমানে সে রকম কোনো পরিকল্পনা নেই। যেহেতু মাত্র দুই বছরের যাত্রা।

আমাদের অ্যাপে আরো অনেক কিছু যুক্ত হবে, পরিধি বাড়বে। তবে বিদেশে যাওয়ার পর দেশের সবার সঙ্গে যোগাযোগের পাশাপাশি প্রবাসীরা আরো অনেক সুবিধা পাবেন।

এখন বিদেশ গমনে সার্বিক কার্যক্রমকে প্রাধান্য দিলেও পরবর্তী সময়ে সেটা বদলে যাবে। তখন কেউ বিদেশ যাওয়ার পর কী সুবিধা পাবে সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ করব। মোবাইল টপআপ থেকে শুরু করে বাড়ির বিদ্যুৎ বিল দেয়ার সুবিধাও পাওয়া যাবে।’

বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট তৈরি বড় সমস্যা। এটি এখনো সরকারিভাবেই পরিচালিত হচ্ছে। এ খাতে ভোগান্তি কমাতে আমি প্রবাসীর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী জানতে চাইলে অ্যাপটির সহপ্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘আমাদের ইচ্ছে আছে।

কাতার এয়ারওয়েজে চাকরির খবর দেখতে এখানে ক্লিক করুন

যদিও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমরা এখনো সেভাবে আলোচনা করিনি। প্রবাসযাত্রায় সব কাজ যেহেতু আমরা ডিজিটালাইজেশনে আনতে পেরেছি পাসপোর্ট তৈরিতেও আমরা ভালো কিছু করতে চাই। এক্ষেত্রে সরকারি সহায়তা আমাদের জন্য সহায়ক হবে।’

আরও জানতে দেখুন

বণিকবার্তা

Loading...
,