ঢাকায় খুলছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয়
Loading...

ঢাকায় খুলছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয়
ঢাকায় কার্যালয় চালু করতে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার ভলকার তুর্কের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠকে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিলেরও প্রস্তাব দেন তিনি। সংস্কারেও যেন মানবাধিকার নিশ্চিত হয় অন্তর্বর্তী সরকারকে এ আহ্বান জানান ভলকার তুর্ক।
কাতারের সব আপডেট পেতে জয়েন করুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে
Loading...
দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক। প্রথম দিনই তিনি বৈঠক করেন একাধিক উপদেষ্টার সঙ্গে।
ভলকার তুর্ক জানান, গণহত্যার তদন্তকে গুরুত্বের সাথে দেখছে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি। এসময়, মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিলেরও প্রস্তাব দেন তিনি।
হাইকমিশনার বলেন, ‘আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং মানবাধিকার ইস্যুতে আমরা কথা বলেছি। এই দুটি বিষয় একে অপরের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বর্তমান সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে তাতে যেন মানবাধিকার নিশ্চিত করা হয় সেটা বলেছি।

এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল নিয়ে উনি বেশি প্রশ্ন তুলেছেন। উনি বলেছিলেন, মৃত্যুদণ্ড রহিত করার কোনো স্কোপ আছে নাকি। আমি বললাম, এটা তো বর্তমান বাস্তবতায় সম্ভব না।
যে ফ্যাসিস্টদের হাতে হাজার হাজার তরুণ নিহত হয়েছে, হঠাৎ করে তার বিচারকে সামনে রেখে কোনো ধরনের মরাটরিয়াম বা মৃত্যুদণ্ড বাতিল করা, এটার প্রশ্নই আসে না। আমরা এখানে সুবিচার করব। আমরা প্রতিশোধ নেওয়ার ইচ্ছা থেকে বিচার করছি না।’
Loading...
পরে রাজধানীর এক হোটেলে ৫ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন ভলকার তুর্ক। আলোচনা শেষে সমাজ কল্যাণ উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ জানান, মানবাধিকার ইস্যুতে জবাবদিহি নিশ্চিতে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে।
উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বলেন, ‘একটা খুব বড় সিদ্ধান্ত হয়েছে যে আপনারা জানেন, এখানে একটা অফিস চালু হবে ইউএন হিউম্যান রাইটসের।
কাতারে চাকরি খুঁজছেন? এখানে দেখুন চাকরির খবর
Loading...
এটা চালু হলে যে সুবিধাটা আমাদের সবচেয়ে বেশি হবে সেটা হচ্ছে যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে ক্ষেত্রগুলো ওরা সরাসরি অনুসন্ধান করতে পারবে।’
প্রধান বিচারপতির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার।
Loading...






