শাহজালাল বিমানবন্দরে অত্যাধুনিক রাডারের সুফল মিলবে এপ্রিলে

Loading...

শাহজালাল বিমানবন্দরে অত্যাধুনিক রাডারের সুফল মিলবে এপ্রিলে

হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যে অত্যাধুনিক রাডার স্থাপন করা হচ্ছে তার পুরো সুফল পাওয়া যাবে এপ্রিলে। প্রকল্পের ৮০ ভাগ কাজ শেষ হলেও পরীক্ষামূলকভাবে কাজ করছে রাডার।

এ থেকে বছরে ৬ হাজার কোটি টাকা আয় হবে বলে আশা কর্তৃপক্ষের। আকাশসীমায় নজরদারি বাড়াতে রাডার স্থাপনের কাজ শুরু হয় ২০২১ সালে। বিমানবন্দরের রাডার ও এয়ারট্রাফিক কন্ট্রোল সিস্টেম ব্যবস্থা সাজাতে ফ্রান্সের কোম্পানি থ্যালাসের সঙ্গে চুক্তি হয়।

কাতারের সব আপডেট পেতে জয়েন করুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে

Loading...

ভৌগোলিক কারণেই বাংলাদেশের আকাশসীমায় চলাচল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। দিনে দেশি-বিদেশি অন্তত ৬০০টি ফ্লাইট আসা যাওয়া করে। সব ফ্লাইটের গতিবিধি ধরা পড়ে রাডারে।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানায়, আকাশসীমায় ঢাকা থেকে ২৮০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত নির্ভুল তথ্য দেবে অত্যাধুনিক রাডার। পরীক্ষামূলকভাবে চললেও গেল অর্থবছরে আয় হয়েছে প্রায় ৩২ শ কোটি টাকা। পুরোপুরি চালু হলে আয় হবে দ্বিগুণ রাজস্ব।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সদস্য এয়ার কমডোর এ কে এম জিয়াউল হক বলেন, আগে যেটা ছিল সেটা আমাদের ঢাকা থেকে ৮০ মাইল পর্যন্ত দেখতে পেতাম।

এখন যে নতুন রাডার তার মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের আকাশসীমা পুরোটাই এবং সমুদ্রসীমার অনেকটুকই কাভার পারি।

কাতারে চাকরি খুঁজছেন? এখানে দেখুন চাকরির খবর

Loading...

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন রাডার দিয়ে আকাশসীমায় নজরদারি আরও সহজ, দ্রুত ও নির্ভুল হবে।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ এ টি এম নজরুল ইসলাম বলেন, আকাশ আমরা এখন আমরা বেশি দেখতে পারব। এতে নিরাপত্তা আরও বেশি নিশ্চিত করা যাবে।

itvbd

Loading...

Loading