ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ৬০ ঘণ্টার বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ: বিআরটিএ চেয়ারম্যান
Loading...

ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ৬০ ঘণ্টার বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ
বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান আবু মোমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ আজ বলেছেন, ৬০ ঘণ্টার বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন না করলে কাউকে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হবে না।
তিনি বলেন, ‘এখন থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হবে, কারণ সরকার আন্তর্জাতিক মানের লাইসেন্স নিশ্চিত করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।’
কাতারের সব আপডেট হোয়াটসঅ্যাপে পেতে এখানে ক্লিক করুন
Loading...
তিনি আলমপুর বিআরটিসি বাস ডিপো এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মাস্টার ইন্সট্রাক্টরদের জন্য আয়োজিত ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টার নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে দেশে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
সড়ক দুর্ঘটনার চিত্র তুলে ধরে চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশে মোট সড়ক দুর্ঘটনার প্রায় ৭৩ শতাংশে মোটরসাইকেল জড়িত। এজন্য সবাইকে মানসম্মত, বিআরটিএ অনুমোদিত হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।’
কাতারে বিভিন্ন কোম্পানিতে নতুন চাকরির খবর
Loading...
লাইসেন্সের জন্য স্মার্ট কার্ড প্রদানের বিলম্বের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সত্যিই স্মার্ট কার্ড জারি হতে সময় লাগে। তবে ই-লাইসেন্স নিয়মমাফিক সময়মতো প্রদান করা হয়েছে, তাই ব্যবহারকারীরা এগুলোর মাধ্যমে সরকারি ও আইনি সব ধরনের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।’
তিনি আরও বলেন, বিআরটিএ ই-লাইসেন্স সম্পর্কিত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও পুলিশ বিভাগকে এটি গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে।
Loading...
কার্ড বিতরণের বিলম্বের কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ভারতের মাদ্রাজের একটি কোম্পানির সঙ্গে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট করার চুক্তি এই বছরের জুলাইয়ে শেষ হয়েছে।
কোম্পানি চুক্তির শর্ত পূরণ না করায় বিআরটিএ এটি পুনঃবর্ধিত করেনি।
Loading...
বিআরটিএর পরিচালক (অপারেশন) মীর আহমেদ তারিকুল ওমর বাসসকে জানিয়েছেন, আজ থেকেই দেশে মাস্টার ইন্সট্রাক্টরদের প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিআরটিএর লক্ষ্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ১৫০ জন মাস্টার ইন্সট্রাক্টরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া, যারা পরবর্তীতে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য সাধারণ মানুষকে প্রশিক্ষণ দেবেন।’
ফেসবুকে আমাদের সাথে থাকতে লাইক দিন এখানে
Loading...
আরো পড়ুন
Loading...






